Ø স্বাস্থ্য কর্মচূসীঃ ই.পি.আই কার্যক্রমের মাধ্যমে উদ্দিষ্ট এলাকার শিশুদের (০১ বছরের মধ্যে) মারাত্মক আটটি রোগের হাত থেকে রক্ষার জন্য নির্দিষ্ট মেয়াদে ও নির্দিষ্ট সংখ্যক ডোজের মাধ্যমে টিকা প্রদান করা হয়। মারাত্মক এ আটটি রোগ হলো হাম, ডিপথেরীয়া, যক্ষা, পোলিও, মাইলাইটিস্, হোপিংকাশি, ধনুষ্টংকার, হেপাটাইটিস বি ও হিমোফাইলাস ইনফ্লোয়েঞ্জা বি। এছাড়া উদ্দিষ্ট এলাকার (১৫-৪৯ বয়সী) সন্তান ধারনক্ষম সকল মহিলাদের নির্দিষ্ট মেয়াদে ৫ ডোজ টি.টি টিকার মাধ্যমে ধনুষ্টংকারের হাত থেকে রক্ষা করা হয়।
Ø শিশুদেরকে টিকা প্রদানের পর টিকা পরবর্তী জটিলতার হাত থেকে রক্ষার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ ও রিপোর্ট প্রদান।
Ø উদ্দিষ্ট এলাকায় প্রতি মাসে কতজন শিশু জন্ম গ্রহণ করেন এবং প্রতি মাসে কতজন লোক মৃত্যুবরণ করেন তার রিপোর্ট প্রদান।
Ø এলাকায় প্রতি মাসে ডাইরিয়া আক্রান্ত রোগীর রিপোর্ট প্রদান।
Ø এলাকায় হামের প্রকোপ দেখাদিলে সেই রোগের রিপোর্ট প্রদান। প্রয়োজনে রোগীকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ।
Ø উদ্দিষ্ট এলাকায় এ.এফ.পি পাওয়া গেলে অর্থাৎ হঠাৎ (জন্মের পর থেকে ১৫ বছরের মধ্যে কোন ছেলে মেয়ের) যদি একটি হাত অথবা পা অবস হয়ে যায় তার রিপোর্ট প্রদান।
Ø কমিউনিটি ক্লিনিকে স্বাস্থ্য সেবা প্রদান ও মাসিক রিপোর্ট প্রদান।
Ø যক্ষা রোগ নিরশন কল্পে সন্দেহজনক যক্ষা রোগীর কফ পরীক্ষার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও অন্যান্য কফ পরীক্ষা কেন্দ্রে রোগীকে প্রেরণ।
Ø উদ্দিষ্ট এলাকায় নির্দিষ্ট সংখ্যক লোকজন নিয়ে উঠান বৈঠক করা।
Ø বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্য শিক্ষা প্রদান।
Ø পলিও রোগ নির্মূলের জন্য জাতীয় টিকা দিবস পালন।
Ø ভিটামিন ‘এ’ এর অবাবজনিত রোগ ও কৃমি রোগের হাত থেকে শিশুদেরকে রক্ষার জন্য ভিটামিন ‘এ’ ও কৃমিনাশক টেবলেট খাওয়ানো।
Ø বছরে দুইবার বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে (৫-১২ বছর) ছাত্র-ছাত্রীদের কৃষিনাশক টেবলেট খাওয়ানো।
Ø নির্দিষ্ট এলাকার জনগণকে আর্সেনিকজনিত রোগ থেকে রক্ষার জন্য আর্সেনিক প্রোগ্রামের মাধ্যমে বাড়ীতে গিয়ে আর্সেনিক রোগী সনাক্তকরণ। তাছাড়া জি.আর এর মাধ্যমে উদ্দিষ্ট এলাকায় মোট খানার সংখ্যা নির্ধারণ করা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস