বাংলাদেশ একটি নদী মাতৃক দেশ।এদেশের বুকচিড়ে অসংখ্য নদী নালা রয়েছে। পদ্মা , মেঘনা, যমুনা, ব্রক্ষপুত্র এদের মধ্য অন্যতম। পদ্মা নদী। ভাগ্যকুল ইউনিয়নের পশ্চিম দিক দিয়ে বয়ে গেছ। এই নদীতে প্রতিদিন অসংখ্য নৌযান চলাচল করে।নদীর পাড়ে জেলেরা এই নদীতে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করে।এখানে ইলিশ, বোয়াল,রুই, চিংড়ি,পাবদা, ইত্যাদি মাছ পাওয়া য়ায়।
ভাগ্যকুল হরেন্দ্রলাল উচ্চ বিদ্যালয় বর্ণনা
প্রতিষ্ঠানের নাম ও ঠিকানা (বাংলা) ঃ ভাগ্যকুল হরেন্দ্র লাল উচ্চ বিদ্যালয়।
(ইংরেজী)ঃ BHAGYAKUL HARENDRA LAL HIGH SCHOOL
ভাগ্যকুল, শ্রীনগর, মুন্সীগঞ্জ।
প্রতিষ্ঠানেরসংক্ষিপ্তবর্ণনা ঃ প্রতিষ্ঠাতারনাম- স্বর্গীয়হরেন্দ্রলালরায়বাহাদুর। তিনিএলাকায়শিক্ষাবিস্তারেরলক্ষ্যেএককপ্রচেষ্টায় এশিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগড়েতোলেন।ভাগ্যকুলহরেন্দ্রলালউচ্চ বিদ্যালয়েবর্তমানে০৫টিপাকাভবন, সেমিপাকা- ০১টি, শ্রেণীকক্ষ- ১৮টি, অফিসকক্ষ- ০৪টি, তাছাড়াকম্পিউটারকক্ষ, পাঠাগার, শিক্ষককমনরুম, নামাজেরঘরএবংপ্রধানশিক্ষকের বাসস্থানেরব্যবস্থাআছে।বিদ্যালয়টিবর্তমানে৪২জন শিক্ষক/শিক্ষিকা, ০২জনঅফিসসহকারী, ৬জন৪র্থশ্রেণীরকর্মচারী ও২১৪৩জনশিক্ষার্থীআছে।বিদ্যালয়টিপদ্মারকূলেমনোরম পরিবেশেঅবস্থিত।
প্রতিষ্ঠা কাল ঃ ০২-০১-১৯০০ ইং
ইতিহাস ঃ প্রতিষ্ঠাতার নাম- স্বর্গীয় হরেন্দ্র লাল রায় বাহাদুর এলাকায় শিক্ষা বিস্তারের লক্ষ্যে একক প্রচেষ্টায় এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। তিনি একজন সমাজ সেবক ও শিক্ষানুরাগী ছিলেন। বিদ্যালয়টি ১৮৮৭ সালে ভাগ্যকুলের আউয়ালের চর নামক স্থানে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং পরবর্তীতে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্বায়ী স্বীকৃতি লাভ করে। প্রমত্তা পদ্মার ভাংগনে আউয়ালের চর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায় এবং পরবর্তীতে ১৯০০ সালের জানুয়ারীতে বর্তমান স্থানে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন। বিদ্যালয়টি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে অন্যতম বিদ্যাপীঠ হিসাবে স্থান করে নিয়েছে।
শ্রী শ্রী হারসভা
ুৃ্িু আমাদের ভাগ্যকুল ইউনিয়ের সবচেয়ে বড় একটি মন্দির। মন্দির স্থাপিত তারিখ বাংলাঃ ১৩২৬ সালে। শ্রী ,শ্রী, হরিসভfেএকটি পুরানো মন্দির। এখানে দূর থেকে অনেক লোকজন পূজা দিতে আসে। প্রতিদিন সন্ধ্যা আরতী হয়।মন্দিরতে
প্রতিদিন প্রতিদিন ভোগ হয়। কারো মানষী দেয়। প্রতি বছর অনুষ্ঠান হয়ে থাকে, লীলা কীত্তন ও শ্রীমদ্ভাগবদ গীতা ইত্যাদি।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস